গ্রীষ্ম কালিন ফলের মধ্যে সবচেয়ে মজাদার একটি ফল হল আম। আম খেতে পছন্দ করে না, এমন মানুষ খুজে পাওয়া খুবই কঠিন ব্যাপার। কাঁচা আম অথবা পাকা আম, যেটাই খান না কেন সবই আপনার শরীরের জন্য খুবই উপকারী। অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় পাকা আমের তুলনায় কাঁচা আমের গুনাগুণ অনেক বেশি থাকে।
এই পর্বে আমরা আপনাকে কাঁচা আমের অসাধারণ কিছু গুনাগুণের কথা জানাবো।
কাঁচা আম এর গুনাগুন গুলো হলঃ
- কাঁচা আম খেলে আপনার স্মৃতিশক্তি বাড়াতে অনেক সাহায্য করবে।
- আপনি জানেন না হয়তোবা, ক্যারোটিন ও ভিটামিনসমৃদ্ধ কাঁচা আম খেলে আপনার চোখ ভালো থাকবে
- কাঁচা আমের মধ্যে বিটা ক্যারোটিন থাকায় কারণে হার্টের সমস্যা প্রতিরোধে করতে সাহায্য করে।
- খেলে শরীরের পটাশিয়ামের অভাব পূরণ হয়।
- প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকায় রক্তস্বল্পতা সমস্যা সমাধানে অনেক বেশ উপকারী।
- ভিটামিন-সি সমৃদ্ধ হওয়ায় জন্য গরমে ঠাণ্ডা জাতীয় রোগ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে
- কিডনি সমস্যা সমাধানে কাঁচা আম অনেক সাহায্য করবে।
- এই কাঁচা আম আপনার লিভার ভালো রাখতে অনেক সাহায্য করবে।
- টক জাতীয় আম নিঃশ্বাসের সমস্যা ও জ্বরের ঔষধ হিসাবে কাজ করে।
- কাঁচা আম আপনার অ্যাসিডিটি নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করবে।
- আপনার ত্বক উজ্জ্বল করতে ব্যাপক সাহায্য করবে কাঁচা আম।
- দাঁতের রোগ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।
- কাঁচা আমে ফাইবার সমৃদ্ধ হওয়ায় জন্য কোষ্ঠ কাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে।
- এ ছাড়া কাঁচা আম ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে।
- রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
- আমাদের শরীরের স্কিন উজ্জ্বল করে।
- অ্যাসিডিটি নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।
- লিভার ভালো রাখে।
- দেহে পটাশিয়ামের অভাব পূরণ করে।
- গরমে ঠাণ্ডা জতীয় রোগ প্রতিরোধ করতে সহায়তা করে।
- নিঃশ্বাস এবং জ্বরের সমস্যা সমাধানে কার্যকর ভূমিকা পালন করে।
- রক্তসল্পতা সমস্যা সমাধানে কাঁচা আম বেশ উপকারি কারণ এতে প্রচুর আয়রন থাকে।
- এতে বিটা ক্যারোটিন থাকায় হ্যাটের সমস্যা প্রতিরোধ করে।
- কাঁচা আম স্মৃতিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।
- এটি ফাইবার সমৃদ্ধ হওয়ায় কোষ্ট কাঠিন্য রোগ দূর করে।
- ক্যারোটিন সমৃদ্ধ কাঁচা আম চোখ ভালো রাখে।
কাঁচা আমে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি থাকে। পাকা আমের তুলনায় কাঁচা আমে ভিটামিন সি এর পরিমাণ বেশি থাকে। আমের সিজেনে নিয়মিত কাঁচা আম খাবেন, এতে শরীরের রোগের প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেক বৃদ্ধি পাবে।